শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। “সবার জন্য শিক্ষা চাই শিক্ষা ছাড়া উপায় নাই।”
করোনার আতঙ্ক এখনো কাটেনি।বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে এর ভয়াবহ রূপ ইতিমধ্যেই লক্ষ্য করেছি।
করোনার ভ্যাকসিন তৈরি হলেও করোনা থেকে মুক্ত থাকার জন্য সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে কাজকর্ম করাকেই গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হচ্ছে।
করোনা ছড়িয়ে পড়ে একজন থেকে অন্যজনে। সেটা বিভিন্নভাবে ছড়াতে পারে। সেজন্য বিশেষজ্ঞরা যে নিয়মনীতি প্রদান করেছেন তা আমাদের মেনে চলা প্রয়োজন।
যেমন: সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা করা,মাস্ক পরিধান করা, সবসময় হাত ধোয়া,যেখানে সেখানে কফ,থুথু না ফেলা ইত্যাদি।
শহরের মানুষ করোনা সম্পর্কে ধারণা পেলেও গ্রামের মানুষজন করোনা সম্পর্কে তেমন কিছু জানেন না।অনেকে শুনেছেন কিন্তু মানেন না।
স্কুল কলেজের শিক্ষক শিক্ষিকা ও ছাত্র ছাত্রীদের সমন্বয়ে করোনার এই ভয়ানক থাবা থেকে সকলকে সতর্ক করা সম্ভব ।
দীর্ঘ বিরতির পর স্কুল কলেজে খুলেছে। শিক্ষার্থীরা গেমসসহ বিভিন্ন নেশা থেকে মুক্তি পেয়ে কিছুটা স্কুল কলেজ মুখী হয়েছে।ইচ্ছে করলে তাদেরকে কাজে লাগিয়ে সকলের পরিবারের কাছে করোনা সম্পর্কিত সকল তথ্য সহজেই পৌঁছে দেয়া যায়।
মাননীয় শিক্ষকগণ যদি ক্লাসের কিছুটা সময় করোনা সম্পর্কে ছাত্রদের পাঠদান করেন তাহলে সেটা সমাজে ব্যাপক পজিটিভিটি তৈরি করবে। এবং ছাত্র-ছাত্রীসহ সকল মানুষ করোনা সম্পর্কে সচেতন হবে।
করোনা মোকাবিলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।সমাজ করোনা থেকে অনেকাংশেই মুক্ত থাকবে। সবশেষে যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো সচেতনতা। কারণ সচেতনতাই পারে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে।