১. নুকতা হাসলেই ঝরে পড়ে মুক্তা কপালে রয় যদি নুকতা পাপড়ির সুরভিত ছন্দে বারবার বলি তারে মন দে। ঝুমুরঝুমুর বাজে নুপুর সুখকর হয় রোজ দুপুর যৌবন ভরা দেখি অঙ্গে কাটাই
বিস্তারিত
আবার কবে মানুষ হব আরমান জিহাদ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে আবুলের ঘর-বাড়ি আলাল দূর থেকে দাঁড়িয়ে দেখছে আর হাসছে বদি মিয়া ব্যস্ত সুযোগের সৎ ব্যবহারে সম্পদ লুটে। আবুলের
অতিথি পাখি অতিথি পাখি হয়ে এসে বুকের খাঁচায় বন্দি হয়েছিলে। কথা বলা শিখিয়েছিলাম মধুর কথা,ডাকতে শিখিয়েছিলাম প্রেমের সুরে তুমি বহুদূর থেকে আসা পাখি যদি ফাঁকি দাও জনম জনম ধরে
রক্ত চোষার দল কখনো দুঃখ কষ্ট বোঝে না কে বা কারা বলছে কিসব এসব তারা খোঁজে না। রক্ত খেয়ে হজম করে চড়ে ঘৃণার পাহাড়ে তিনবেলা ঠিক রক্ত থাকে তাদের
হাসলে যেন মুক্তা ঝরে ডানাকাটা পরী ঘরে ভালোবাসায় সিক্ত করে মুগ্ধ করে রূপবতীর সাজ— নিখুঁতভাবে প্রভুই গড়েন অবাক করা এমন কারুকাজ। আর কোথাও চোখ ফেরানো তাই তো ভীষণ ভুল