বাংলাদেশে মোবাইল ফিন্যান্স
মোবাইল ফিন্যাস কি?
মোবাইলের মাধ্যমে অর্থের যে সহজ লেনদেন হয় তাকেই মোবাইল ফিন্যান্স বলে।১৯৯৯ সালে এর যাত্রা শুরু হলেও বাংলাদেশে এর যাত্রা শুরু হয়২০১১ সালে বিকাশের মাধ্যমে। বর্তমানে মোবাইল ফিন্যান্স খুবই জনপ্রিয় একটি মাধ্যমে পরিনত হয়েছে।
বাংলাদেশে মোবাইল ফিন্যান্সঃ
বাংলাদেশে মোবাইল ফিন্যান্স চালু হওয়ার পর থেকেই এর গুরুত্ব দিয়ে আসছে সবাই। মোবাইল ফিন্যান্সের কারণে সবাই ঘরে বসেই অর্থের লেনদেন করতে পারছে।বাংলাদেশে প্রথমে মাত্র বিকাশ এই সেবা চালু করলেও বর্তমানে আরো কয়েকি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
যেমন –
বিকাশ
ডাচ বাংলা
নগদ
রকেট ইত্যাদি।
যে সকল সেবা আমরা পেয়ে থাকি-
লেনদেন ঃ
মোবাইল ফিন্যান্স আমাদের জীবন যাত্রার মান অনেক উন্নয়ন সাধন করেছে।আগে লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে মানুষ ব্যাংককে বেশি ব্যবহার করতো কিন্তু বর্তমানে মোবাইল ফিন্যান্সের ব্যবহার করেন। মোবাইলে অতিদ্রুত টাকা পাঠানোর জন্য সল্প সময়ে বিকাশের মতো মাধ্যম সবাই ব্যবহার করে।
বিভিন্ন বিল পরিশোধ –
মোবাইল ফিন্যান্স ব্যবহার করে এখন অতি সহজেই বিদ্যুৎ বিল,গ্যাস বিল,ইন্টারনেট বিল ইত্যাদি পরিশোধ করা যায়।
টিকেট –
মোবাইল ফিন্যান্সের মাধ্যমে ট্রেনের টিকেট, বিমানের টিকেট, বাসের টিকেট সব কাটা সম্ভব হয়।
অনলাইনে পন্য ক্রয়–
অনলাইনে পণ্য ক্রয় করলেও মোবাইল ফিন্যান্সের ব্যবহার করা হয়।
ফোনে ব্যালেন্স রিচার্জ–
আপনার কাছে যদি বিকাশ থাকে আপনি সেখান থেকে ব্যালেন্স রিচার্জ করে নিতে পারবেন অতি সহজেই।
বর্তমানে মোবাইল ফিন্যান্স আমাদের সকলের সময় বাচিয়ে দিয়েছেন অনেক। অতি সহজেই আমরা লেনদেন বা অর্থের আদান-প্রদান করতে পারি।জরুরি ভিত্তিতে লেনদেনের সুবিধা ভোগ করে থাকি।
এখন সব জায়গায় মোবাইল ফিন্যান্স চলে।সুপার মার্কেট থেকে শুরু করে সব জায়গায় এর ব্যবহার হচ্ছে। গ্রামের মানুষ ও এই সেবার বাহিরে নয়।যেমন আমার ব্যপারটা ধরুন। আমার একটা বিকাশ একাউন্ট একটা ডাচ্-বাংলা একাউন্ট আছে। আমার লেনদেন সহজলভ্য করার জন্যই এই ব্যবস্থা।